ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত ও ঘরোয়া চিকিৎসা
ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত? আমাদের অনেকের জানা নেই। সাধারণত ঠান্ডা লাগলে অধিকাংশ ব্যক্তি গরম পানি খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু ঠান্ডা লাগার ফলে আসলে কি খাওয়া উচিত আর কি খাওয়া উচিত না এটা অনেকেই জানিনা।
আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের জানাবো, ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। ঠান্ডা আমাদের শরীরের জন্য খুবই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি। ঠান্ডা লাগলে সাধারণত শরীর, মন কোন কিছুই ভালো লাগেনা। তবে যদি ঠান্ডা লাগে তাহলে এমন কিছু খাবার খাওয়া উচিত যা খেলে ঠান্ডা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
প্রিয় বন্ধুরা, আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা জানবো ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে সকল তথ্য।
ভূমিকা
শীতের শুরুতে অথবা তনের সময় বিভিন্ন রোগের বিশেষ করে জ্বর, ঠান্ডা, সর্দি, কাশি ইত্যাদি রোগের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। কেননা ঋতু পরিবর্তনের সময় ক্ষতিকর ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও বিভিন্ন অনুভবগুলো সক্রিয়ভাবে তাদের কার্যক্রম চালাতে পারে।
যে সকল ব্যক্তিদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের উক্ত ভাইরাস গুলো সহজে আক্রান্ত করতে পারে। ফলে তাদের সর্দি কাশি, ঠান্ডা, জ্বর ও অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হয়। এমনকি বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করার জরুরী। এমন অবস্থায় যদি ঠান্ডা বেশি লাগে তা অনেকে গরম পানি বেশি করে খেয়ে থাকেন।
কিন্তু সব সময় গরম পানি খাওয়া উচিত নয়। এমন পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে আমাদের পূর্বে জানা প্রয়োজন ঠান্ডা লাগলে কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত আর উচিত নয় সে বিষয়ে জানা আবশ্যক। তাই আপনাদের জানানোর জন্য আজকের পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।
ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত?
অতিরিক্ত শীতে, গরমে ও বর্ষায় জ্বর, সর্দি, কাশি এমনকি ঠান্ডা লেগে থাকে। একবার ঠান্ডা লাগলে খুব সহজে ছাড়তে চাই না। এমনকি ঔষধ খাবার পরেও না কেননা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় এমন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। ঠান্ডা লাগলে আমাদের কিছু খাবার নিয়ম অনুযায়ী খাওয়া এবং অন্যান্য সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী। চলুন আমরা জেনে নেই, ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে।
ঠান্ডায় গরম চা খাওয়া উচিত
যদি ঠান্ডার সময় গরম গরম রং চা খাওয়া যায় তাহলে শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি পায়। ফলে ঠান্ডা লাগলে রং চা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে দুধ চা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
ঠান্ডা লাগলে কমলা খান
কমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যা সর্দি, কাশি, জ্বর ঠান্ডা কমাতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার ঠান্ডার জন্য বেশ উপকারী। একজন ব্যক্তির দৈনিক 75 মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত।
ঠান্ডা লাগলে চিকেন সুপ খাওয়া উচিত
যদি হালাল আগে তাহলে গরম চিকেন সুপ খাওয়ার অভ্যাস করুন। গরম গরম চিকেন সুপ ঠান্ডার জন্য বেশ উপকারী। এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডাকে প্রতিরোধ করে।
কলা খাওয়া উচিত ঠান্ডা লাগলে
কলা ঠান্ডা লাগা, মাথা ঘুরানো, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া, পাতলা পায়খানার বেশ উপকারি। এমন অবস্থায় কলা সার্বিক অবস্থা বজায় রাখে। তবে কলা পরিমান মত খাওয়া উচিত।
ঠান্ডা লাগলে কুমড়োর বীজ খাওয়া উচিত
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে জিংক, আঁশ যুক্ত খাবার, ভিটামিন ই জাতীয় খাবার যা পাওয়া যায়। শরীর দুর্বল থাকলে ঠান্ডা সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। শরীর সবল রাখতে কুমড়োর বীজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ঠান্ডা লাগলে আদা চা ও মধু বেশি উপকারী
গলা ব্যথা, গলা খুসখুসে ভাব এমন কে ঠান্ডা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি দূর করতে আদা চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সকাল সন্ধ্যা আদা চা ও মধু খাওয়া উচিত। দুই কাপ পানির সাথে আদা কুচি করে ফুটিয়ে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডার জন্য বেশি উপকার পাওয়া যায়।
মধু ও আদাতে আছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলে এবং গলার গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে।
ঠান্ডার জন্য উপকারী নারিকেল পানি
যদি ঠান্ডা, জ্বর সর্দি কাশি হয় তাহলে শরীর আর্দ্র রাখার প্রয়োজন হয়। এমন সময় চিকিৎসকরা বেশি বেশি পানি পান করার কথা বলে। ডাবের পানি ঠান্ডা সর্দি কাশি কমাতে সাহায্য করে। ফলে ঠান্ডা লাগলে স্বাভাবিক পানি খাওয়ার পাশাপাশি ডাবের পানি খাওয়া উচিত।
ঠান্ডার জন্য গাজর খাওয়া উচিত
গাজর একটি সুপার ফুড জাতীয় খাবার। গাজোরে আছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেলস ও ভিটামিন যা দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত গাজর খেলে ঠান্ডা, জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি কমায়। তবে গাজর গাজা খাওয়ার পরিবর্তে সিদ্ধ করে খেলে ঠান্ডার জন্য বেশি উপকার পাওয়া যায়।
ঠান্ডা লাগলে লেবুর রস ও মধু খান
ঠান্ডা তে লেবুর রস ও মধু গলার সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে গলার ভেতর পরিষ্কার রাখে এবং ঠান্ডা লাগা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। ঠান্ডা লাগলে দৈনিক চা চামচ পরিমাণ লেবুর রস ও মধু খাওয়া উচিত।
রসুন খাওয়া উচিত ঠান্ডা লাগলে
রসুন খেলে ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। রসুন দেহের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ঠান্ডা ভালো করে।সরিষার তেলের সাথে রসুনের কোয়া গরম করে ঠান্ডার জন্য বেশি উপকার। এমনকি ভাতের সাথে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ঠান্ডা লাগলে সিদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত
সাধারণত আবহাওয়া পরিবর্তন অথবা শীতের মৌসুমে ঠান্ডা লাগার সমস্যা বেশি দেখা যায়। যদি ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথা বা ঠান্ডা জনিত অন্যান্য সমস্যা দেখা যায় তাহলে তা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ডিমের সাদা অংশ। ডিমের সাদা অংশ গলার ভেতরের ক্ষতিকর সংক্রমণ এর বিরুদ্ধে লড়াই করে।
ঠান্ডা লাগলে দূর করার ঘরোয়া উপায়
ঠান্ডা আমাদের সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের সময় এবং শীতের সময় বেশি দেখা যায়। বিভিন্ন ঔষধ খেয়েও ঠান্ডা দূর করার না গেলেও কিছু ঘরোয়া উপায়ে ঠান্ডা দূর করা যায়। চলুন জেনে নেই ঠান্ডা লাগলে দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
- ঠান্ডা লাগলে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন। এমনকি যথেষ্ট ঘুমানোর প্রয়োজন হয়।
- ঠান্ডা লাগলে শরীর উষ্ণ ও গরম রাখার চেষ্টা করুন।
- ঠান্ডায় শরীরে উষ্ণ কাপড় বা চাদর পরিধান করুন।
- এমন অবস্থায় প্রচুর পরিমাণে পানি খান।
- তরল জাতীয় খাবার যেমন বিভিন্ন ফলের রস, ডাবের পানি, ইত্যাদি তরল জাতীয় খাবার খেতে পারেন।
- ঠান্ডা লাগলে গলা ব্যথা হতে পারে। গলা ব্যথা দূর করতে কুসুম গরম পানির সাথে লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করুন।
- ঠান্ডা কাশি দূর করতে সরিষার তেল অত্যন্ত উপকারী। গরম করে সরিষার তেল গায়ে লাগান। এমনকি সরিষার তেল খেতেও পারেন।
- ঠান্ডা কাশি দূর করতে মধু অত্যন্ত উপকারি। প্রতিদিন পরিমাণ মতো গরম করে মধু খেলে খুব বেশি উপকার পাওয়া যায়।
ঠান্ডা লাগলে কি ফল খাওয়া উচিত?
উপরে আলোচনা করা হয়েছে ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত। এখন আলোচনা করা হবে ঠান্ডা লাগলে কি ফল খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে। ঠান্ডা লাগলে কিছু ফল আছে যা খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে। এমনকি এর পাশাপাশি ফল খাওয়া থেকে সতর্ক থাকা উচিত। ঠান্ডা লাগলে কি ফল খাওয়া উচিত চলুন জেনে নেই।
- কমলা ও লেবু: কমলা ও লেবু ভিটামিন সি জাতীয় খাবার যা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এমনকি ঠান্ডা ও সর্দির জন্য খুবই উপকারী কমলা ও লেবু।
- পেঁপে: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। নিয়মিত পরিমাণে পেঁপে খেলে ঠান্ডা ও সর্দি দ্রুত কমায়। এমনকি হজম শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- আপেল: আপেল খেলে শরীরের আদ্রতা বজায় রাখে যা কমাতে প্রয়োজন। এছাড়াও এটি পচনশীল এবং হজমে সহায়ক।
- বেদানা: এই ফলটিতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। যা গ্রহণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডা থেকে মুক্তি দেয়।
- আনারস: আনারস খেলে ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে সাহায্য করে। এমনকি এটি ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ করে।
কাশি হলে কি ফল খাওয়া যাবে না?
ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত এই বিষয়ে। এখন জানবো, কাশি হলে কি ফল খাওয়া যাবে না এই সম্পর্কে। যদি কাশি হয় তাহলে কিছু ফল আছে যা এড়িয়ে চলা উচিত।বিশেষ করে উচ্চমানের এসিড জাতীয় পদার্থ, ঠান্ডা অথবা শীতল জাতীয় ফল কাশির বা ঠান্ডার উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। যা কাশি হলে খাওয়া উচিত নয় বা যাবে না। কাশি হলে কি ফল খাওয়া যাবে না নিচে দেওয়া হলো:
- সাইট্রাস জাতীয় ফল: কিছু সাইট্রাস জাতীয় ফল আছে যেগুলোতে উচ্চমানের এসিড থাকে। যা কাশি হলে খেলে গলা ও পেটের এসিডিটি বৃদ্ধি পায় হলে কাশির সমস্যা আরো বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- আম: কাশি হলে আমাদের আম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ আম ঠান্ডা কাশির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
- তরমুজ: তরমুজ ঠান্ডা ও তরল জাতীয় খাবার। যা খেলে ঠান্ডা বা কাশির পরিমাণ বৃদ্ধি হতে পারে। যার ফলে দেহের ঠান্ডা জাতীয় বিভিন্ন রোগের বৃদ্ধি পায়।
- অন্যান্য তিক্ত ফল: তিক্ত ফল বলতে তেতুল, পাতা, খেজুর ইত্যাদি। এই ফলগুলো গলার খুসখুসে ভাব বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডা ও কাশি বাড়াতে সাহায্য করে। সুতরাং এমন তিক্ত জাতীয় ফল এদের চলা উচিত।
সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত?
সর্দির কাশি হলে একাধিক ধরনের ঔষধ খাওয়া যেতে পারে। তবে সর্দি কাশির জন্য ঔষধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসক বা ফার্মাসিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কেননা সর্দি কাশি ধরুন ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে যেমন ব্যাকটেরিয়াল, ভাইরাস, এমনকি এলার্জির কারণে হতে পারে। তবে কিছু ওষুধ আছে যা খেলে সর্দি কাশি থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পাওয়া যেতে পারে। সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত নিচে দেওয়া হল:
- প্যারাসিটামল: যদি সর্দি কাশি, জ্বর, মাথাব্যথা হয় তাহলে প্যারাসিটামল খুবই উপকারী। নিয়ম অনুযায়ী প্যারাসিটামল খেলে সর্দি কাশি ভালো হতে পারে।
- ডিকনজেস্ট্যান্ট: সর্দি কাশি হলে অনেক সময়ের নাক বন্ধ হয়ে যায়। না বন্ধ হলে ডিকনজেস্ট্যান্ট অথবা সিউডোফেড্রিন নাকের ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। তবে এই ধরনের নাকের ড্রপ জাতীয় ঔষধ গুলো দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। সুতরাং এগুলো ব্যবহার থেকে সতর্ক থাকা ভালো।
- কাশির সিরাপ: যদি শুকনো সর্দি কাশি হয় তাহলে কিছু কাশির সিরাপ আছে যেমন ডেক্সট্রোমেথরোফান ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এমনকি মিউকোলাইটিক সিরাপ বা গুইফেনেসিন সিরাপ গুলো খেতে পারেন। এগুলো সর্দি-কাশির জন্য সহায়ক।
- ব্রঙ্কোডিলেটর (ইনহেলার): সর্দি কাশি হলে অনেক সময় শ্বাসকষ্ট হতে পারে। যদি শ্বাসকষ্ট হয় তাহলে ব্রঙ্কোডিলেটর (ইনহেলার) অথবা সেলবুটামল ওষুধগুলো ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ ধরনের ওষুধ গুলো ব্যবহার করার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
উপসংহার
আজকের পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে ঠান্ডা লাগলে কি খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি, উপরে উল্লেখিত ঠান্ডা লাগলে কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। উক্ত বিষয় সম্পর্কে আরো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url