শসা খেলে কি গ্যাস হয় ও শসা খাওয়ার সঠিক সময়

শসা খেলে কি গ্যাস হয় এবং শসা খাওয়ার সঠিক সময় আপনি কি জানেন? কিছু খাবার যেমন শসা সঠিক সময়ে খেলে পেটের গ্যাস থেকে পরিত্রাণ এমনকি বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। শসা খাওয়ার ফলে বা খেলে আমাদের পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
শসা খেলে কি গ্যাস হয় - শসা খাওয়ার সঠিক সময়
শসা খেলে কি গ্যাস হয় - শসা খাওয়ার সঠিক সময়
শসাতে আছে ফ্লেভোনয়েড এবং এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটকে ঠান্ডা ও গ্যাস্ট্রিক এর বৃদ্ধি রোধ করে। এমনকি শসা দেহের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের জানাবো, শসা খেলে কি গ্যাস হয় - শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

পোস্টের সূচিপত্রঃপ্রিয় বন্ধুরা, আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো শসা খেলে কি গ্যাস হয় ও শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে সকল তথ্য।

ভূমিকা - শসা

শসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটুক উপকারী তা অধিকাংশের কিছুটা জানা থাকলেও শসা খাওয়ার সকল স্বাস্থ্য উপকারিতা, শসা খেলে কি পেটে গ্যাস হয় এবং শসা খাওয়ার নির্দিষ্ট ও সঠিক সময় জানা নেই। শসা ওর দেহের অতিরিক্ত ওজন কমানো, শরীরের পানি শূন্যতা দূর করা ছাড়াও নিয়মিত সঠিক নিয়মে শসা খেলে দ্রুত পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে। আজকের পোস্টের মূল আলোচ্য বিষয় শসা খেলে কি গ্যাস হয় - শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে। তাই দেরি না করে জেনে নিন শসা সম্পর্কিত সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত।

শসা খেলে কি গ্যাস হয়?

গরমের শরির ও পেট ঠান্ডা রাখার অন্যতম খাবার হলো শসা। অতিরিক্ত গরমে শসা খেলে শরিরের আর্দতা কমিয়ে শরির ও পেট ঠান্ডা রাখে। তবে অনেকের প্রশ্ন শসা খেলে কি গ্যাস হয়? এই প্রশ্নের উত্তর শসা খেলে পেটে গ্যাস হয়না, বরং পেটের গ্যাসের যন্ত্রনা কমায় এবং পেটে কোমলতা বজায় রাখে।

এমন কিছু খাবার আছে যা খেলে পেটের গ্যাস কমায়। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শসা। শসাতে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমানে ফ্লেভোনয়েড এবং এন্টি ইনফ্লেমেটরি। এই উপাদান গুলো গ্যাস প্রতিরোধক। যা খেলে পেটের বাড়তি গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।

শসা খাওয়ার সঠিক সময়

শসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি খাবার। শসা শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করে, শরীরকে হাইড্রেট রাখে, এমনকি শসা পেট ঠান্ডা রাখতে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও শসাকে বিভিন্ন প্রয়োজনও ভিটামিন, মিনারেল ও ইলেকট্রোলাইটের প্রধান উৎস বলা হয়। এছাড়াও সমস্যা দ্রুত ওজন কমায় এবং এর ইনফ্লেমেটরি উপাদানগুলো ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

কিন্তু শসার উপকারিতা ভেবে যে যখন তখন শসা খাবেন তা নয়। শসা খাওয়ার সঠিক সময় আছে। সঠিক ও নির্দিষ্ট সময়ে শসা খেলে শসার পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।যদি আপনি সঠিক সময়ে শসা না খান তাহলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। চলুন জেনে নেই, শসা খাওয়ার সঠিক সময়।
  • সকালে খালি পেটে শসা খাওয়া উত্তম। এদের পরীক্ষিত যে, সবচেয়ে বেশি বেশি উপকার পাওয়া যায় সকালে শসা খেলে।
  • তবে যদি সকালে শসা না খান তাহলে দুপুরে খাবারের সাথে অবশ্যই খাওয়া উচিত।
  • রাতে শসা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। রাতের বেলায় শসা খেলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
সুতরাং সকালে এবং দুপুরে শসা খাওয়ার জন্য উপযুক্ত ও সঠিক সময়। এই দুই সময়ে সকাল ও দুপুর শসা খাওয়া শ্রেয়। শসা সর্বদা দিনের বেলায় খাওয়া উত্তম। তবে যদি রাতে বা ঘুমানোর পূর্বে শসা খান তাহলে শসার উপকারিতা থেকে অপকারিতা বেশি হতে পারে।

শসাতে থাকে কুকুরবিটাসিন নামক পদার্থ যা হজমে সাহায্য করে। শসা যেহেতু তরল তরলের পরিমাণ বেশি, তাই আপনি যদি রাতে শসা খান তাহলে আপনার দেহে পানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ফলে শসা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা যেতে পারে।

চিকিৎসকদের মতে, শসা একটি নিউট্রেশনিস্ট খাবার, যা দিনের বেলায় খাওয়া ভালো। শসায় আছে ৯৫ ভাগ জলীয় পদার্থ যা শরীরকে হাইড্রেট, ঠান্ডা ও ভালো রাখে। শসা দেহের পানির ঘাটতি পূরণ করে।সর্বোপরি সকালে ও দুপুরে অর্থাৎ দিনে শসা খাওয়া সবচেয়ে বেশি উপকারী এবং সঠিক সময়।

শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

শসা খাওয়ার উপকারিতা জানলেও অপকারিতা সম্পর্কে খুব বেশি অবগত নয়। শসার যেমন উপকারিতা আছে তেমনি শসা খাওয়ার অপকারিতা আছে। শসা বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় যেমন সালাদ, তরকারি, চিবিয়ে ইত্যাদি। শসাতে ক্যালরির পরিমাণ কম। শসা ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল।

শসা শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে। এমনকি এর বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন মিনারেল ও ফাইবার প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। উপরে আমরা জানতে পেরেছি, শসা খেলে কি গ্যাস হয় এবং শসা খাওয়ার সঠিক সময়। এখন চলুন জেনে নেওয়া যাক শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।

শসা খাওয়ার উপকারিতা

শসা অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। শসায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম পাওয়া যায়। শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শসা দেহের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এছাড়া ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। নিচে শসা খাওয়ার উপকারিতা দেওয়া হলো:
  • শসা ফাইবার ও ফ্লুইডসমৃদ্ধ খাবার যা দেহের পানি ও ফাইবারের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
  • শসার ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবার উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহযোগী।
  • শসা দেহের ওবেসিটি নিয়ন্ত্রণ করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায়।
  • ইউরিনারি, ব্লাডার, কিডনি, লিভার এমনকি প্যানক্রিয়াস এর মত সমস্যা সমাধানের বেশ কার্যকারী উপকারিতা আছে শসার।
  • শসাতে স্টোরল নামের উপাদান পাওয়া যায়। এটি কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে শসা ও শসার রস খুবই উপকারী।
  • শসার রস এর সাথে যদি গাজরের রস মিশিয়ে খাওয়া যায় তাহলে ইউরিক এসিড থেকে ব্যথার সমস্যা দূর হয়।
  • এরেপসিন নামের এনজাইম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যা শসাতে পাওয়া যায়।
  • আর্থাইটিস, হার্ট, একজিমা, ও ফুসফুসের সমস্যা দূরীকরণে শসার ক্রস খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
  • শসার সাথে যদি মিনারেল যুক্ত করা হয় তাহলে দাঁত ও নারীর সমস্যা সমাধান করে। এমনকি নখ ভালো রাখে।
  • শসা রস করে খেলে গ্যাস্ট্রাইটিস, পালসার ও এসিডিটির জন্য বেশ উপকারী
  • শসা খাওয়ার ফলে ক্যান্সার থেকে বাঁচা যেতে পারে। এছাড়াও শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দূর করে শসা।
  • শসা হাড়ের সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শসা। এমনকি পানের চাহিদা পূরণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা - সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয়?

খালি পেটে শসা খাওয়া দেহের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা পাওয়া যায়। শসা যেহেতু পুষ্টি গুনে কম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার যা শরীরকে বিভিন্নভাবে উপকারিতা প্রদান করে। খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা হলো:
  • খালি পেটে শসা খাওয়ার ফলে শরীর হাইড্রেট থাকে।
  • দেহের পচন প্রক্রিয়া উন্নত করে খালি পেটের শসা।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি হয় খালি পেটে শসা খেলে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রিক ও বদ হজম দূর হয় খালি পেটে শসা খাওয়ার ফলে।
  • খালি পেটে খাওয়া শসা অন্তরে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • শরীরের ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ বের করে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
  • খালি পেটে শসা খেলে কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং কিডনির ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে খালি পেটে খাওয়া শসা।

শসা খাওয়ার অপকারিতা

অনেক ব্যক্তির ভাবনা শসা দ্রুত খাবার হজম করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে অনিয়মিত ও বেশি পরিমাণে শসা খেতে গিয়ে কিছু শারীরিক সমস্যা ও অপকারিতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শসা খাওয়ার অপকারিতা হলো:

শসা সঠিকভাবে না কাটার কারণে টক্সিন এর উপস্থিতিতে তিতা লাগে। কিউকারবিটাসিন এবং টেট্রাসাইক্লিক ট্রাইটারপেনিওড এই উপাদান গুলোর কারণে মূলত শসা তিতা হয়। উপাদান গুলো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ যা খেলে স্বাস্থ্যের উপর বিভিন্ন ভাবে খারাপ প্রভাব ফেলে।

শসাতে মূত্র-বর্ধক কেউ কার বিটেন নামক পদার্থ পাওয়া যায়। ফলে শসা বেশি খাওয়ার জন্য প্রসাব এর চাপ বৃদ্ধি পায় এবং প্রসবের সাথে তরল পদার্থ বেরিয়ে আসে। যার ফলে ডি হাইড্রেশন দেখা দেয়।

শসা খাওয়ার ফলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। শসাতে পটাশিয়াম পাওয়া যায় যা সাধারণত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য শসা বেশি করে খেলে পটাশিয়াম এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে হাইপার ক্যালেমিয়ার মত রোগ এমনকি পেটে গ্যাস, পেট ফাঁপা ইত্যাদি পেটের সমস্যা হয়।

শসা তে প্রায় ৯৫ ভাগ তরল থাকে। যা বেশি পরিমাণে খেলে শরীরের তরল এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ফলের রক্ত ও বৃদ্ধি পায়। রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ার জন্য রক্তনালীর উপর চাপ সৃষ্টি হয় যার ফলে হার্টের উপর চাপ সৃষ্টি হতে পারে এবং হার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

শসা শ্বাসকষ্ট রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগলে শসা খাওয়া থেকে
বিরত থাকুন।

কোন খাবার খেলে পেটের গ্যাস কমে?

নিয়মিত কিছু খাবার খেলে অস্বস্তিকর পেটের গ্যাস থেকে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেই, যে খাবারগুলো খেলে পেটের গ্যাস কমে সেগুলো সম্পর্কে।

শসা: সকালে ও দুপুরে নিয়মিত নির্দিষ্ট সময়ে শসা খেলে গ্যাস থেকে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। সুতরাং গ্যাস কমাতে শসা খাওয়ার সঠিক সময় এর প্রতি লক্ষ্য রাখুন।

দই: দই পেট ঠান্ডা রাখতে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। নিয়মিত দই খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। যার ফলে পেটে গ্যাস হতে দেয় না।

পেঁপে: পেপেতে পাওয়া যায় পাপায়া নাম এর এনজাইম। এই উপাদানটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।প্রতিদিন পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলে পেটের গ্যাস ও পেটের অন্যান্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কলা: কলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম এর মাত্রা অপসারণ করতে সাহায্য করে। যার ফলে পেটে গ্যাস হওয়া থেকে মুক্তি দেয়। এমনকি কলা দেয়া আছে সলিউবল ফাইবার। যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তবে দৈনিক কমপক্ষে দুইটি করে কলা খাওয়া উচিত।

কমলা: কমলা সোডিয়ামের মাত্রা কমায় এবং কমলা খেলে পেটে গ্যাস হতে দেয় না।

আদা: পেটের গ্যাসের বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকারী এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান হচ্ছে আদা। যদি পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হয় এবং পেট ফাঁপা হয় তাহলে, লবণ এবং আদা কুচি করে খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

মৌরি: যদি মৌরি ভিজিয়ে রেখে ভেজানো পানি খেলে পেটের গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দারুচিনি: হজম এর জন্য কার্যকরী উপাদান দারুচিনি। পেটের গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে এক গ্লাস পরিমাণ পানিতে দারুচিনির আধা চামচ গুঁড়ো মিশিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে যদি দিনে 2-3 বার খেতে পারেন।

জিরা: জিরার আছে ঔষধি গুনাগুন, যা খেলে বমি, পেটের গ্যাস, রক্ত বিকার ও পায়খানার জন্য উপকারী।

লবঙ্গ: পেটের গ্যাস দূর করার মসলা জাতীয় আরেকটি উপাদানের নাম লবঙ্গ। দৈনিক দুই থেকে তিনটি মুখে নিয়ে চুষলে পেটের গ্যাস সহ বমি বমি ভাব, বুক জ্বালাপোড়া এমনকি মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।

উপসংহার - শসা

আজকের পোষ্টের মূল আলোচ্য বিষয় শসা খেলে কি গ্যাস হয় ও শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি, আপনারা উক্ত শসা খেলে কি আসলে গ্যাস হয়ে থাকে ও শসা খাওয়ার সঠিক ও সুনির্দিষ্ট সময় জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। উক্ত বিষয় ছাড়াও শসা সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। আমরা আপনাদের কমেন্ট এর সর্বাধিক প্রাধান্য দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url