কুমড়োর বীজের দাম ও কুমড়ার বীজের উপকারিতা

কুমড়োর বীজের দাম কত? আপনি কি জানেন? কুমড়োর বীজে রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। যা জানলে নিশ্চয়ই অবাক হবেন এবং আজ থেকেই কুমড়োর বীজ খাওয়া শুরু করবেন। তবে কুমড়ো বীজের উপকারিতা পাওয়ার জন্য কুমড়োর বীজ ক্রয় করতে হবে। সুতরাং কুমড়োর বীজ ক্রয় করার পূর্বে এর দাম কত জানা প্রয়োজন। আমি আপনাদের জানাবো, কুমড়োর বীজের সঠিক দাম সম্পর্কে।
কুমড়োর বীজের দাম ও কুমড়ার বীজের উপকারিতা
কুমড়োর ১০০ গ্রাম বীজের দাম প্রায় 140-150 টাকা। বাজারে কুমড়োর বীজ কেনার পূর্বে অবশ্যই জানতে হবে কুমড়োর বীজের সঠিক দাম কত টাকা। আপনার যদি কুমড়ো বীজের বর্তমান দাম জানা না থাকে তাহলে ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। সুতরাং চলুন জেনে নেওয়া যাক কুমড়োর বীজের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত।

পোস্টেরসূচিপত্রঃপ্রিয় বন্ধুরা, আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবো কুমড়োর বীজের দাম কত টাকা সেই সম্পর্কে সকল তথ্য।

কুমড়োর বীজের দাম কত?

কুমড়া অত্যান্ত সুপরিচিত একটি সবজি। আমাদের মধ্যে অনেকেই সবজিটি পছন্দ করলেও এর বীজ বেশির ভাগই ফেলে দেয়।সাধারণত ১০০ গ্রাম ব্রীজের দাম রাখা হয় প্রায় ১০০ টাকা পর্যন্ত। কুমড়োর বীজ মূলত নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুযায়ী ছোট-বড় আকারের প্যাকেট করা থাকে। প্রতিটি প্যাকেটের গায়ে কুমড়ো বীজের সম্পর্কে এবং দাম বিস্তারিত উল্লেখ করা থাকে। তবে কোম্পানি ও বিক্রেতার এবং কুমড়োর বীজের গুণগত মানের উপর নির্ভর করে কুমড়ো বীজের দামের পার্থক্য থাকে।
কিছু কোম্পানির কুমড়োর ১৫০ গ্রাম বীজের দাম রাখে প্রায় 250-260 টাকা পর্যন্ত। আবার ১১০ গ্রাম বীজের দাম প্রায় 150-160 টাকা। বেশি উন্নত মানের গুণগত মান সম্পূর্ণ কুমড়োর বীজ নিতে গেলে দাম রাখতে পারে প্রায় 190-200 টাকা পর্যন্ত। 250 গ্রাম বীজের দাম প্রায় 450 টাকা। 500 গ্রাম কুমড়োর বীজের দাম 875 প্রায় টাকা। এছাড়াও এক কেজি কুমড়ো বীজের জন্য দাম গুনতে হবে প্রায় ১৭৫০ টাকা পর্যন্ত।

কুমড়ার বিচি কোথায় পাওয়া যায়?

কুমড়ো বিচি সাধারণত বাজারে, আশেপাশের বিচি দোকানে, চাষীদের কাছে, এছাড়াও কৃষি অফিসে পাওয়া যায়। কুমড়ো বিচি অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটেও বিক্রি করা হয়ে থাকে। কিছুর জনপ্রিয় ওয়েবসাইট আসে যেগুলো বিশ্বস্ততার সাথে কুমড়া বীজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য তারা বিক্রয় করে থাকে। কুমড়ার বিচি পাওয়া যায় এমন কয়েকটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট যেমন
  • moslawala
  • khaasfood
  • arogga
  • krishokbazar
  • grandmasala ইত্যাদি।

কুমড়োর বীজের পুষ্টি উপাদান

কুমড়োর বীজের রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং আরো আছে অগণিত পুষ্টি উপাদান। কুমড়ো বীজের পুষ্টি উপাদান গুলো উল্লেখ করা হলো:
  • স্বাস্থ্যকর চর্বি বা ফ্যাট
  • প্রোটিন
  • ফাইবার
  • ফলেট
  • জিংক
  • ম্যাগনেসিয়াম
  • পটাশিয়াম
  • ফসফরাস
  • আয়রন
  • ম্যাঙ্গানিজ
  • আন্টি অক্সিডেন্ট
  • ক্যারোটিনয়েড
  • সেলেনিয়াম
  • কপার
বিভিন্ন ভিটামিন যেমন:
  • ভিটামিন ই
  • ভিটামিন কে
  • ভিটামিন বি ১ থায়ামিন
  • ভিটামিন বি ২ রিবোফ্লাভিন
  • ভিটামিন বি ৩ নিয়াসিন
  • ভিটামিন বি ৫ প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড
  • ভিটামিন বি ৬ পিরিডক্সিন

কুমড়ার বীজের উপকারিতা

আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি কুমড়োর বীজের দাম সম্পর্কে। কুমড়ার বীজের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কুমড়ার বীজ গুরুত্বপূর্ণ দৈহিক পুষ্টির একটি বড় উৎস। কুমড়োর বীজ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্রুত বৃদ্ধি করে। কুমড়োর বীজ দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ফাইবার, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান।

যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও কুমড়ো বীজ খাওয়ার ফলে খাবার চাহিদা পূরণ করে এমনকি অস্বাভাবিক ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহযোগী। চলুন জেনে নেয় কুমড়ার বীজের উপকারিতা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য।

কুমড়ো বীজ খাওয়ার ফলে ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও ক্যান্সার এর হাত থেকে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই মরণব্যাধি থেকে বাঁচতে নিয়মিত কুমড়ো বীজখাওয়ার অভ্যাস করুন।

কুমড়ার বীজে পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে জিংক, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম। এ উপাদানগুলো অস্টিওপোরোসিসের মতো ক্ষতিকর হাড়ের সকল প্রকার সমস্যা সমাধান করে।

কুমড়া বীজের থাকা ফাইটোকেমিক্যাল, জিংক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যা বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলে।

কুমড়া বীজের ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো এসিড দেহের ক্ষতিকর হরমোন নিঃসরণ করে এবং শরীর থেকে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন নিঃসৃত করতে সহায়তা করে। ফলে মানসিক অবসাদ দূর করে শারীরিক ও মানসিক ভাবে শান্তি বজায় রাখে।
কুমড়ো বিজি থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড, সালফার, জিংক, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন কে ইত্যাদি উক্ত উপাদান গুলো চুলের যত্নে এবং মাথার ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই উপাদানগুলো চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে এবং উজ্জ্বল চুল পেতে সহযোগী।

কুমড়ার ব্রিজে আছে প্রচুর পরিমাণে এসেন্সিয়াল স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি এসিড। কুমড়ো বীজের এই উপাদানটি শরীরের শিবাম নামের তৈলাক্ত ভাব তেল নিঃসরণ করতে সাহায্য করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে।

নিয়মিত পরিমাণ মতো কুমড়োর বীজ খেলে প্রোস্টেড, ব্লাডারে স্বাস্থ্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কুমড়োর প্রতি ১০০ গ্রাম বীজে প্রোটিনের পরিমাণ ২৯.৮৪ গ্রাম যা ১০০ গ্রাম মুরগির সমপরিমাণ। স্বল্প মূল্যে খুব সহজে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা যায় কুমড়ো বীজ থেকে।

কুমড়ো বীজ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এমনকি ডায়াবেটিস এর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।

কুমড়ো বীজ খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জন্য দ্রুত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে কোন ভূমিকা পটাশিয়াম। যা কুমড়ো বীজ এর প্রতি 100 গ্রামে ৭৮৮ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম পাওয়া যায়। ও দেহের জন্য অন্যান্য ট্রেস এলিমেন্ট অত্যাবশক যা অল্প পরিমাণ প্রয়োজন হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে কুমড়ো বীজে পাওয়া যায়। এমনকি প্রতি ১০০ গ্রাম কুমড়ো বীজে ৫৫০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা দেহের ইলেক্ট্রোলাইট এর সমতা বজায় রাখে।

কুমড়োর প্রতি ১০০ গ্রাম বীজে ফ্যাটি অ্যাসিড পলি আনস্যাচুরেটেড এর পরিমাণ থাকে ১৯.৮৫ গ্রাম মস্তিষ্কের সুস্থতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও মন আনস্যাচুরেটেড এর পরিমাণ ১৫.৭৩ গ্রাম এটি হার্ট ও মস্তিষ্কের সুস্থতা বজায় রাখতে কুমড়ো বীজের ভূমিকা অপরিসীম।

নিয়মিত কুমড়ো বীজ খেলে দেহের অস্বাভাবিক ওজন বৃদ্ধি এবং অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহযোগিতা করে।

নিয়মিত কুমড়ো বীজ গ্রহণ এর ফলে রক্তে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল এর মাত্রা বজায় রাখে।

নিয়মিত কুমড়ো বীজ খেলে ক্যালসিয়াম এর চাহিদা পূরণ হয়। যা হার কে শক্ত ও মজবুত করতে ভূমিকা রাখে এমনকি জয়েন্ট এর ব্যথা নিরাময় করে।

কুমড়ো বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়ক প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য।
সুতরাং কুমড়ো বীজের সর্বাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতাএবং শারীরিক ও মানসিক সুস্থ থাকতে আমাদের দৈনিক ১২ থেকে ১৫টি কুমড়ো বীজ খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত।

কুমড়ো বীজ কেন খাবেন?

উপরে আপনারা জানতে পেরেছেন কুমড়োর বীজের দাম কত। এখন জানবেন কুমড়ো বীজ কেন খাবেন? কুমড়ো বীজের উপকারিতা বহুগুণ বাড়িয়ে তুলতে নিয়মিত পরিবার অনুযায়ী খেতে পারেন।
  • কুমড়ো বীজ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার যা স্বাস্থ্যগত বাপে প্রক্রিয়াজাত করা হয়।
  • কুমড়ো বীজ সঠিক নিয়ম মেনে প্রক্রিয়া ও বাত করা হয়।
  • কুমড়ো বীজ পুষ্টি গুনে পরিপূর্ণ একটি খাবার।
  • স্নাক্স হিসেবে উপযুক্ত হচ্ছে কুমড়ো বীজ।
  • সুস্বাদু ও রুচিশীল খাবার হচ্ছে কুমড়ো বীজ।

কুমড়ার বীজ খাওয়ার নিয়ম

সাধারণত মিষ্টি কুমড়ার বীজ খাওয়ার জন্য উপযোগী। কুমড়ো বীজ খাওয়ার জন্য কিছু নিয়ম আছে যা মেনে খেলে এর উপকারিতা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। নিম্নে কুমড়ার বীজ খাওয়ার নিয়ম দেওয়া হল:
  • প্রথমত কুমড়ো বীজ সংগ্রহ করুন।
  • ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন যাতে ময়লা, ক্ষতিকর জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়।
  • তারপর ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিন।
  • তেল ছাড়া কুমড়ো বীজ তাওয়া অথবা ফ্রাই প্ল্যানে করে মচমচে ভেজে নিন। প্রয়োজনে বোমে সংরক্ষণ করতে পারবেন। 
  • ভাজা বীজ প্রতিদিন নিয়মিত পরিমাণে খান।
  • এই ভাজা বীজগুলো প্রতিদিন সালাদ অথবা অন্যান্য ফলের সাথে মিক্স করে খেতে পারেন।
  • প্রয়োজনে বিলিন্ডারে ব্লেন্ড করে ভর্তা বানিয়ে খেতে পারেন।
  • অন্যান্য সবজি বা খাবার রান্না করার সময় মিশিয়ে খাওয়া যায়।
  • শিশুদের জন্য তাদের রান্না করার খিচুড়ি এবং অন্যান্য তরল জাতীয় খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
  • কুমড়ো বীজের রোস্ট খেলে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার খাবার হয়।
  • কুমড়ো বীজ সালাত, স্যান্ডউইচ, দই ইত্যাদি খাবারের সাথে যুক্ত করে খেতে পারেন।

কুমড়ার বিচির অপকারিতা

কুমড়ার বিচি আমার কিছু স্বাস্থ্য অপকারিতা আছে যা কুমড়ো বিচি খাওয়ার পূর্বে জানা প্রয়োজন। কেননা কুমড়ার বিচির অপকারিতা না জানা থাকলে এটি খাওয়ার পরে বিভিন্ন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। সুতরাং চলুন জেনে নেই কুমড়ার বিচি অপকারিতা সম্পর্কে।
  • কুমড়ার বিচি যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া যায় তাহলে পচনতন্ত্রের সমস্যা যেমন পেট ব্যথা, পেট ফুলে যাওয়া, পেটে গ্যাস ইত্যাদি হতে পারে।
  • কিছু মানুষের ক্ষেত্র বিশেষে এলার্জির কারণ হতে পারে কুমড়োর বিচি। কুমড়ার বিচি খেলে তাদের শরীরের চুলকানি, বিভিন্ন দাগ বা লাল বর্ণের গোলাকৃতি ফুলে উঠা শ্বাসকষ্ট যদি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • কুমড়োর বিচিতে প্রচুর পরিমাণে চর্বি ও ক্যালরি থাকায় অধিক পরিমাণে খাওয়ার ফলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
  • যদিও কুমড়ার বিচি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক যা গবেষণায় দেখা যায়। কিন্তু কিছু ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এর পরিবর্তে রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে। কোন ব্যক্তিদের জন্য কুমড়ো বিচি এড়িয়ে চলা উচিত।
  • কুমড়ো বিচি খাওয়ার ফলে অনেক সময় কিডনি ও পচনতন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তবে উপরে উল্লেখিত সমস্যার যদি কুমড়ার বিচি খাওয়ার ফলে পরিলক্ষিত হয় তাহলে কুমড়োর বিচি খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া উচিত। সঙ্গে সঙ্গে নিকটস্থ স্বাস্থ্য বিষয়ক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

সারসংক্ষেপ

আজকের পোষ্টের মূল আলোচ্য বিষয় কুমড়োর বীজের দাম সম্পর্কে। আশা করি, আপনারা কুমড়ো বীজের বর্তমান আজানের দাম কত তা জানতে পেরে উপকৃত হয়েছেন। এছাড়াও এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আরো জানতে পেরেছেন কুমড়া বীজের উপকারিতা ও অপকারিতা, কুমড়ো বীজ খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে সকল তথ্য। উপরে উল্লেখিত কুমড়ো বীজের সম্পর্কে আরো প্রশ্ন জানার থাকলে আমাদের কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আমরা আপনাদের কমেন্টের সর্বাধিক মূল্যায়ন করার চেষ্টা করে থাকি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url