মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার - স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল
সম্মানিত পাঠক, আমি আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল সম্পর্কে। নির্দিষ্ট খাবার মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার জন্য ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির করতে শারীরিক সুস্থতা অপরিহার্য। মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল আপনাদের জানাতে আজকের এই আর্টিকেল।
মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার
মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাবার মস্তিষ্ক ঠান্ডা এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ঠান্ডা রাখার খাবারগুলো তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণ করে এবং আজকের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় সরবরাহ করতে সহায়তা করে। আপনি যদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় নিম্নে খাবারগুলো যুক্ত করতে পারেন তাহলে মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
শসা
শসাতে তরলের পরিমাণ বেশি থাকে। যা ব্রেন ঠান্ডা করে তোলে। শসাতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা মস্তিষ্কের তাপমাত্রা আমাকে সাহায্য করে। নিয়মিত শসা খেলে আপনার মস্তিষ্ক হাইড্রেট এবং ঠান্ডা রাখে। এছাড়া ব্রেনের কার্যকারিতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে।
তরমুজ
তরমুজ একটি হাইড্রেট ফল যা মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখে। তরমুজের ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি পাওয়া যায়। মস্তিষ্ক ঠান্ডা এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তরমুজের তরলের উপাদান বেশি থাকায় হাইড্রেশনের মাত্রা বজায় রাখে এবং মস্তিষ্কের তাপ বৃদ্ধির ঝুঁকি কমায়।
দুই
দইে শুধু প্রোবায়োটি পাওয়া যায় না বরং শরীর এবং মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে। দই এর প্রোবায়োটিক অন্ত্রের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখে যা মস্তিষ্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ অন্ত্র উদ্যোগ কমায় এবং উন্নত মেজাজ গঠনে সহায়তা করে। এছাড়াও নিয়মিত দই খেলে মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
সবুজ শাকসবজি
সবুজ শাকসবজিতে বিভিন্ন খনিজ ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এ ভরপুর থাকে। সবুজ শাক সবজির পুষ্টি উপাদান গুলো মস্তিষ্ক ঠান্ডা এবং মস্তিষ্কের কোষগুলো ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি, মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার জন্য মন ঠান্ডা রাখতে সবুজ শাকসবজি অন্যতম।
পুদিনা
পুদিনা মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে, শরীর ঠান্ডা এবং মন শান্ত করার জন্য অন্যতম। পুদিনার মেন্থল আছে যা প্রাকৃতিক ভাবে মানসিক চাপ কমায়। পুদিনার সালাদ শরবত এবং খাবারের তাজা পুদিনা মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার হিসাবে কাজ করে।
বেরি ফল
বেবি ফল বলতে ব্লুবেরি স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফল জাতীয় খাবার কে বুঝায়। বেরি জাতীয় খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন পাওয়া যায়। যা মস্তিষ্কের তাপমাত্রা এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খাওয়ার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি এবং মস্তিষ্কের উন্নতি করতে ভূমিকা রাখে।
নারিকেল পানি
নারিকেল পানি মস্তিষ্ক ঠান্ডা করার জন্য একটি কার্যকরী উপাদান। নারকেল পানির ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম শরীর এবং মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে অপরিহার্য। অতিরিক্ত গরমে নারিকেল পানি মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার জন্য এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সেলারি
সেলারি একটি কম ক্যালরিযুক্ত সবজি যার পানির পরিমাণ বেশি থাকে। সেলারি সবজিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি যোগ ও সমৃদ্ধ খাবার যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। নিয়মিত স্যালারি খাবার মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখতে এবং মন ভালো রাখতে নিখুঁত কাজ করে।
সাইট্রাস ফল
সাইট্রাস ফলের মধ্যে রয়েছে কমলালেবু লেবু আঙ্গুর মালটা ইত্যাদি ভিটামিন সি জাতীয় ফল। সাইট্রাস জাতীয় ফল ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাবার। এসব খাবারের পুষ্টি মস্তিষ্কের তাপমাত্রা কমায়। মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার জন্য, মস্তিষ্কের সতেজ এবং মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সবুজ চা
গ্রিন টি বা সবুজ চায়ে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। এই খাবারের ক্যাটেচিন মস্তিষ্কের তাপমাত্রা এবং মস্তিষ্কের কোনগুলোকে ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি এবং মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য সুষম খাদ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। সুষম খাদ্যের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, চর্বি, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল হিসাবের সর্বোত্তম কাজ করে। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য খাদ্যের পুষ্টি অন্যতম ভূমিকা রাখে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে যেসব খাবার
- চর্বি যুক্ত মাছের ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য এবং সত্যি সত্যি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। চর্বি যুক্ত মাছ যেমন স্যামন, ট্রাউট, ও সার্ডিন ইত্যাদি।
- ব্লুবেরি স্ট্রবেরি ইত্যাদি বেরি জাতীয় খাবার ব্রেনের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
- হলুদ নামক মসলা জাতীয় খাবারে কারকিউমিন রয়েছে। যা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
- ব্রকলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন কে সমৃদ্ধ খাবার। ব্লকের পুষ্টি উপাদান মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
- কুমড়া বীজে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম আইরন জিংক এবং কপাল থাকে। যা ব্রেনের স্বাস্থ্যের জন্য এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল এর অন্যতম উপাদান।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে শারীরিক ব্যায়াম - মস্তিষ্ক ভালো রাখার ব্যায়াম
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা কেবলমাত্র শরীরের জন্য উপকারী নয় মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম মস্তিষ্কের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
শারীরিক ব্যায়ামের মধ্যে নিয়মিত দৌড়ানো সাঁতার কাটা সাইকেল চালানোর মতো ব্যায়াম করা। শক্তির দেন যেমন ওজন উত্তোলন প্রক্রিয়াটি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বুদ্ধি করতে পারে। নিয়মিত যোগব্যায়াম অনুশীলন করলে শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ রাখে। তাছাড়াও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে এবং ব্রেনের কার্যকারিতা করতে পারে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে ঘুমের ভুমিকা
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল এর অন্যতম হচ্ছে নিয়মিত ঘুম। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সময় স্বল্প মেয়াদী স্মৃতিশক্তি দীর্ঘমেয়াদী শুধু ছবিতে হয়। প্রতিদিন নিয়মিত সময়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ঘুমানোর প্রয়োজন। ঘুমানোর সময় নিরব এবং অন্ধকার ঘর নিশ্চিত করে ঘুমালে ঘুম ভালো হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে কাজ করে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে মানসিক চাপ কমানো
জাতীয় বৃদ্ধি করার জন্য মানুষের চাপ কমানো জরুরী। মানসিক চাপ থাকলে স্মৃতিশক্তি দ্রুত বৃদ্ধি পায়।মানসিক চাপ কমাতে নিশ্বাসের ব্যায়াম, কোন বিষয়ের প্রতি ধ্যান ধারণা এবং স্বাভাবিক ব্যায়াম অন্যতম।
সামাজিক কার্যক্রমে যুক্ত হলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে এবং জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। সুগঠিত রুটিন স্মৃতিশক্তিকে ব্যাপকভাবে উন্নত করতে পারে। আপনি যদি যেকোনো কাজ সময়মতো রুটিন তৈরি করে করতে পারেন তাহলে আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ব্রেন ভালো হওয়ার খাবার
ভালো হওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাবার আছে যা নিয়মিত খেলে আপনার ব্রেন এর স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। নিম্নলিখিত ব্রেন ভালো হওয়ার খাবার গুলো আপনি যদি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে আপনার ব্রেনের সুস্বাস্থ্য, ব্রেনের কার্যকারিতা এবং ব্রেন শক্তিশালী করে তুলবে। ব্রেন ভালো হওয়ার খাবার গুলো হলোঃ ব্লুবেরি, ডিম, চকলেট, মাছ, সবুজ-শাকসবজি, কাজুবাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট, চিনা বাদাম, দুধ দই, জলপাই, তেল, হলুদ ইত্যাদি ব্রেন ভালো হওয়ার খাবার।
ব্রেন খোলার দোয়া
ব্রেন বৃদ্ধি করার জন্য নিয়মিত কিছু দোয়া করলে মহান আল্লাহ তায়ালা ব্রেন সাহায্য করবেন। নিচে ব্রেন খোলার দোয়া উল্লেখ করা হলোঃ
রাব্বি জুন্নি ইলমা
অর্থঃ হে আমার রব! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন।
আল্লাহুম্মা ফাত্তাহ্ আলাইয়া
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমার জ্ঞানের দরজা খুলে দিন।
আল্লাহুম্মা লা তাহজিমনি ক্বলবি
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমার মনকে তুমি অন্ধ করে দিও না।
আল্লাহুম্মা আল্লিমনি মা ইগনুর
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি যা জানিনা তা শিখিয়ে দিন।
আল্লাহুম্মা আরিফিনি বিহালি
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমাকে আমার অবস্থান সম্পর্কে অবগত করুন।
মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাবার
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য নিয়মিত মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাবার খাওয়া প্রয়োজন। এমন কিছু খাবার যা নিয়মিত খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। নিম্নে মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাবার এর তালিকা দেওয়া হলোঃ
- বাদাম জাতীয় খাবার
- চর্বিযুক্ত মাছ
- বেরি জাতীয় ফল
- ডার্ক চকলেট
- ডিম ,দুধ, শাকসবজি,
- বাদামি চাল, দই
- জলপাই তেল
- বিভিন্ন বীজ ইত্যাদি মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাবার।
কোনটি মস্তিষ্কের রোগ? মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণ কি?
মস্তিষ্কের অনেক রকমের রোগ আছে। তার মধ্যে মস্তিষ্কের সাধারণ রোগ গুলি এবং মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণ আলোচনা করা হলোঃ
অ্যালজাইমার রোগঃ এ রোগটি চিন্তাভাবনা এবং আচরণের সংক্ষিপ্ত করে। এটি সাধারণত ৬৫ বছরের বেশি মানুষের হয়ে থাকে।
স্ট্রোকঃ স্ট্রোক বিভিন্নভাবে কোষের ক্ষতি করে এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
পারকিনসন রোগঃ রোগটি নিউরোডেজেনারেটিভ নামের যা কাঁপুনি, দৃঢ়তা এবং ভারসাম্য সমস্যার কারণ হতে পারে।রোগটি সাধারণত ৫০ বছরের বেশি দেখা যায়।
মাইগ্রেনঃ মাইগ্রেন সাধারণত মাথাব্যথা জনিত রোগ এটি মাথার একদিকে হয়। রোগটির কারণে বমি বমি ভাব বেশি হয়।
মানসিক অসুস্থতাঃ অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা অনুভূতি অস্বাভাবিক আচরণের কারণে মানসিক অসুস্থতা প্রভাবিত করে।
মস্তিষ্কের টিউমারঃ এটি মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি ঘটায়।
সংক্রমণঃ মস্তিষ্কের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা ছত্রাক দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে।
আঘাতঃ মাথায় আঘাত দেওয়ার ফলে এ ধরনের রোগ বেশি হয়। এটি মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি বা কারণ হতে পারে। মস্তিষ্কের রোগ গুলো মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণ হতে পারে।
মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর বদঅভ্যাস
বদঅভ্যাস মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জীবনে চলার পথে অনেকগুলো বদ অভ্যাস এর কারণে আমাদের মস্তিষ্কের ক্ষতি করে থাকি। মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর বদঅভ্যাস হলোঃ
- পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া
- অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
- নিয়মিত শরীরচর্চা না করা
- ধুমপান করা
- অতিরিক্ত মদ্যপান করা
- দীর্ঘ সময় একই স্থানে বসে থাকা
- মানসিক চাপ
- নতুন কিছু শিক্ষার বন্ধ করে দেওয়া
- সামাজিক পরিবেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া
- মোবাইল এর প্রতি আসক্ত হওয়া ইত্যাদি মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর বদঅভ্যাস।
শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলে বিষয় মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখার খাবার এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির কৌশল সম্পর্কে আপনি জানতে পেরেছেন। এছাড়া আরো জানতে পেরেছেন ব্রেন ভালো হওয়ার খাবার, মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাবার, ব্রেন খোলার দোয়া। মস্তিষ্ক ভালো রাখার ব্যায়াম, কোনটি মস্তিষ্কের রোগ, মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণ, মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর বদঅভ্যাস সম্পর্কে সকল তথ্য। আশা করি আপনি আজকের পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়েছেন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url