কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? অবশ্যই আপনার এ সমস্যা থাকলে তা জানতে হবে। কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই মারাত্মক একটি সমস্যা। অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খাবার কার্যকরী ভূমিকা রাখে তাই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? সে সম্পর্কে জানা জরুরী। আজকের এই আর্টিকেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? তার বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন। তাহলে চলুন দেরি না করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? তা জেনে নিন।
পেজ সূচিপত্রঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
- কিভাবে বুঝবেন আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত
- কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের উপায়
- শেষ কথা
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন বিস্তারিত জানুন
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য খাবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই আমাদের যদি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকে তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? এ বিষয়ে সম্পর্কে আপনার পরিষ্কার ধারণা থাকা দরকার। আমাদের কাছে অতি পরিচিত সমস্যা হলো কোষ্ঠকাঠিন্য। সাধারণত তাই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদেরকে বেশ কিছু খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করবেন
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য আমাদেরকে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি এবং ফলমূল খেতে হবে। যে সকল শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে সেগুলো বেশি বেশি করে খেতে হবে। বিশেষ করে আমরা যদি মৌসুমী ফল খায় তাহলে শরীরে আঁশের অভাব পূরণ হবে। তাই যখন যে ফলের মৌসুম সে ফল খেতে হবে।
সবজির মধ্যে ঢেঁড়স, পালং শাক, পুইশাক এবং কচু শাকের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এগুলো যদি বেশি পরিমাণে খাওয়া যায় তাহলে তা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
- কলা
- গাজর
- কলমি শাক
- পেয়ারা
- শসা
কলাঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে কলা বেশ কার্যকরী। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা এর পটাশিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং বৃহদন্ত্র এবং ক্ষুদ্রান্ত্র এর কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকলে আমাদের বেশি করে কলা খাওয়া উচিত।
গাজরঃ আমাদের সকলের কাছে গাজর একটি পরিচিত ফল। আপনি সহজেই গাজর বাজার থেকে কিনে আনতে পারবেন। গাজরে থাকে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে।
কলমি শাকঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে কলমি শাক। কলমি শাকের মধ্যে রয়েছে আঁশ যা খাদ্য হজম সহ পরিপাক এবং বিপাকক্রিয়া সহযোগিতা করে। কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং শরীর সুস্থ থাকে।
পেয়ারাঃ ওজন কমাতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পেয়ারা এর কার্যকারিতা অনেক। যদি আপনি পেটের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে অবশ্যই নিয়মিত পেয়ারা খাওয়া শুরু করুন।
শসাঃ শসার মধ্যে রয়েছে অনেকগুলো পুষ্টি উপাদান এবং এটিকে কোষ্ঠকাঠিন্যের মহা ওষুধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া পেটের বিভিন্ন রকমের সমস্যা দূর করতে শসা কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় - কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়
যারা এই কঠিনতম রোগে ভোগে সাধারণত তারা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় খুঁজে থাকে। এই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় রয়েছে। যেগুলো অনুসরণ করে আমরা খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে পারবো। সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য হলে খুবই সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় এবং বিরক্তকর বিষয়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় আলোচনা করা হলো।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়ঃ
- ফাইবার এবং আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে
- সমস্যা হতে পারে এরকম খাবার এড়িয়ে চলুন
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন
- ইসবগুলের ভুষি খেতে হবে
- সময় মত খেতে হবে
- অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা যাবে না
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে
- প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে
১। ফাইবার এবং আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবেঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য এবং নরমাল তৈরি করার জন্য ফাইবার এবং আঁশযুক্ত খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি নিজেকে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফাইবার এবং আঁশ যুক্ত খাবার খেতে হবে।
২। সমস্যা হতে পারে এরকম খাবার এড়িয়ে চলুনঃ যে সকল খাবার খেলে আপনার সমস্যা হবে এই ধরনের খাবার গুলো অবশ্যই আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। যেমন বাইরের বিভিন্ন ধরনের খাবার রয়েছে এর মধ্যে অতিরিক্ত তেল যুক্ত খাবার এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার গুলো থেকে এড়িয়ে চলতে হবে।
৩। নিয়মিত ব্যায়াম করুনঃ আমরা জানি যে নিয়মিত ব্যায়াম করলে আমাদের শরীর ভালো থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং হতাশা এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকবে। শরীর যদি সুস্থ থাকে তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৪। ইসবগুলের ভুষি খেতে হবেঃ আমাদের যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে সাধারণত তারা ইসবগুলের ভুষির সাথে পরিচিত। ইসবগুলের ভুসিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং আঁশ যা পেটের ভেতরে গিয়ে পানি শোষণ করে খাবারের অবশিষ্ট অংশের সাথে মিলে নরম মল তৈরি করে। তাই প্রতিদিন সকালে এবং খাবার গ্রহণের পরে রাতে খাবার গ্রহনের পরে এক গ্লাস পানিতে এক থেকে দুই চামচ ইসবগুলের ভুসি খাওয়া যেতে পারে।
৫। সময় মত খেতে হবেঃ আমরা অনেকেই সময় মত খাবার খাই না। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার এবং এটি বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে এটি। তাই খাবার কেউ কখনো এড়িয়ে চলতে হবে না এবং সঠিকভাবে যেন ক্রিয়া-কলাপ নিয়ন্ত্রিত হয় সঠিক সময় আমাদেরকে খাবার খেতে হবে।
৬। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা যাবে নাঃ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করার ফলে আমাদের অনেক সময় কষ্ট কাঠিনের মত সমস্যা হয়। যেহেতু আমাদের পুরো শরীরের সাথে মাথার সম্পর্ক রয়েছে তাই যদি অতিরিক্ত চিন্তা করা হয় তাহলে এটি আমাদের পরিপাকতন্ত্রের উপর প্রভাব পড়ে।
আরো পড়ুনঃ চুলে কন্ডিশনার কিভাবে ব্যবহার করবেন - কন্ডিশনার ব্যবহারের নিয়ম
৭। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবেঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য পর্যাপ্ত পানি পানের কোন বিকল্প নেই। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে সাধারণত তারা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাই না। একজন মানুষের জন্য প্রতিদিন যে পরিমাণ পানির প্রয়োজন সে পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
৮। প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবেঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খাওয়া। শাক সবজির মধ্যে যেগুলোর মধ্যে বেশি পরিমাণে ফাইবার এবং আঁশ রয়েছে সাধারণত সেগুলো বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার প্রাকৃতিক উপায় গুলো বেশ কার্যকরী। ইতিমধ্যেই আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন? সে সম্পর্কে আপনাদের জানিয়েছি। আমরা বেশিরভাগ মানুষ জীবনের কোন এক পর্যায়ে কোষ্ঠকাঠিন্য বা পায়খানা কষা এ সমস্যায় ভুগে থাকি। অনেকে আছে যারা টয়লেটে গিয়ে এ ধরনের সমস্যা সমাধান হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানতে হবে।
আমরা ইতিমধ্যেই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার বেশ কিছু প্রাকৃতিক উপায় এবং কার্যকরী উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আপনারা যদি কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকেন এবং এখান থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায় খুঁজে দেখেন তাহলে উপরের আলোচনা করা উপায়গুলো অবলম্বন করে দেখুন।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান
- প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার
- খাবার তালিকা পরিবর্তন
- মল বের করতে চাপাচাপি নয়
১। পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পানঃ কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করা। দিনে অন্তত চার থেকে ছয় ক্লাস তরল পানি পান করতে হবে। যদি অতিরিক্ত গরম হয় তাহলে ডাবের পানি অথবা লেবুর জুস খাওয়া যেতে পারে।
২। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবারঃ অবশ্যই খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে। যদি আপনার খাদ্য তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার না থাকে তাহলে অবশ্যই যে সকল খাবারে বেশি পরিমাণে আশ আছে সেগুলো খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
৩। খাবার তালিকা পরিবর্তনঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করতে হবে। খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করে যে সকল খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারে সেগুলো খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৪। মল বের করতে চাপাচাপি নয়ঃ আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ রয়েছে যারা পায়খানায় গিয়ে মল পেন না হলে অনেক চাপাচাপি করে মল বের করতে চাই। তাই এত চাপাচাপি না করে এর পরিবর্তে আঁশযুক্ত খাবার এবং তরল পানি খান যার ফলে পায়খানা নরম হবে এবং খুব সহজেই বেরিয়ে আসবে।
কিভাবে বুঝবেন আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত
কিভাবে বুঝবেন আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত? এতে বোঝার জন্য বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে অবশ্যই আপনাকে সেই লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। এ লক্ষণ গুলো যদি আমাদের প্রকাশ পায় তাহলে বুঝতে হবে আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত। কিভাবে বুঝবেন আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত তা নিজে উল্লেখ করা হলোঃ
- প্রচন্ড পরিমাণে পেট ব্যথা।
- পেট ফুলে যাওয়া এবং পেট ফেঁপে থাকা।
- পেটে গ্যাস হওয়া।
- পেটের ভেতরে ভারী হয়ে থাকা।
- খাবারের প্রতি অরুচি দেখা দেওয়া।
- পেটের ভেতরে গুড় মোড় শব্দ করা।
- পায়খানা করার সময় অনেক বেশি চাপের প্রয়োজন হয়।
- কোষ্ঠকাঠিন্য হলে সপ্তাহে তিনবার বা তার কম পায়খানা হওয়া
- অনেক সময় কষা পায়খানা হওয়া এবং পায়খানার দাঁত দিয়ে রক্ত বের হওয়া।
- ক্ষুধা মন্দা এমনকি বমি বমি ভাব হওয়া।
কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের উপায়
উপরের আলোচনায় আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে অনেকগুলো বিষয় জানিয়েছি। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরী। কেউ যদি কোষ্ঠকাঠিন্য বুকে থাকে তাহলে আমরা ইতিমধ্যে উপরের অনেকগুলো বিষয় সম্পর্কে জানিয়েছি অবশ্যই উপরের বিষয়গুলো অনুসরণ করুন।
ভাজাপোড়া খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখা। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো অতিরিক্ত তেল যুক্ত অথবা ভাজাপোড়া বেশি খাওয়া। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভাজাপোড়া খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া উপায় বিস্তারিত জানুন
দুগ্ধ জাত অথবা দুধ যেমন পনির আইসক্রিম জাতীয় খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দিতে পারে তাই অবশ্যই আমাদের এই সকল খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। লাল মাংস যেমন গরু খাসি ভেড়া মহিষের মাংসের চর্বি বেশি থাকে এগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেয় তাই এগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেনঃ শেষ কথা
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কি খাবেন, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার প্রাকৃতিক উপায়, কিভাবে বুঝবেন আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত? কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যদি আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোগী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই উক্ত বিষয়গুলো জেনে নিন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।১৬৮৩০
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url