অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে আলোচনা করা হবে। আমরা অনেকেই ঔষধি গুণ হিসেবে অর্জুন গাছকে চিনে থাকি কিন্তু অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের তেমন কোন ধারণা নেই। তাই আজকের এই আর্টিকেলে অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনি যদি অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন। তাহলে চলুন দেরি না করে অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা

আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে অর্জুন গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি কে একটি ওষুধি গাছ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন রকম রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি। আজকের এই আর্টিকেলে অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

আরো পড়ুনঃ চুলে কন্ডিশনার কিভাবে ব্যবহার করবেন - কন্ডিশনার ব্যবহারের নিয়ম

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা

হৃদরোগ থেকে দূরে রাখেঃ অর্জুন গাছের ছাল হার্টের জন্য খুবই উপকারী। হার্টের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন করতে সাহায্য করে এবং হাটের বিভিন্ন রকম রোগ থেকে আমাদেরকে দূরে রাখে। হার্টের সমস্যা থেকে যদি মুক্তি পেতে চান তাহলে নিয়মিত অর্জুন গাছের ছাল খেতে পারেন।

উচ্চরক্ত চাপ কমায়ঃ অর্জুন গাছের ছাল এর এক চা চামচ গুড়া বা পাউডার যদি দুই গ্লাস সহকর্মান পানিতে মিশিয়ে গরম করে প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা খাওয়া যায় তাহলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে।এছাড়াও বন্ধ হয়ে যাওয়া ধমনী খুলতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।

অ্যাজমার সমস্যা দূর করেঃ এজমা রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে অর্জুন গাছের ছাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যদি অর্জুন গাছের ছাল গুড়া করে দুধের সাথে মিশে নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে এজমার সমস্যা অনেকটাই সমাধান পাওয়া যায়। অর্জুন গাছের ছাল সেবন করার ফলে রক্ত চলাচলের বাধা-বিপত্তির সমাধান পাওয়া যায়।।

চুলের যত্নে অর্জুন গাছের ছালঃ চুলের যত্নে অর্জুন গাছের ছাল খুব উপকারী। চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, গোড়া শক্ত ও মজবুত করতে এবং সাদা চুল কালো করতে অর্জুন গাছের ছাল ও হেনার মিশ্রণ ব্যবহার করুন।

ক্ষতে ব্যবহার করা যায়ঃ অনেক সময় আমাদের অনাকাঙ্ক্ষিত এক্সিডেন্ট এর কারনে বিভিন্ন রকমের ক্ষত সৃষ্টি হয়। এই ক্ষত দূর করার জন্য সেখানে আপনি অর্জুন গাছের ছাল দিতে পারেন। এছাড়া আমাদের শরীরে খোস পাঁচড়া কমাতে এই গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়।

মুখের ঘা দূর করেঃ মুখের ঘা বা ফোসকা খুবই বিরক্তিকর। অর্জুন গাছের ছালের ব্যাবহারে এ রোগের ভালো উপকারিতা মিলে। অর্জুন গাছের ছালের মুখের ঘা বা ফোসকার সর্বোচ্চ্য উপকারিতা পেতে এর গুড়া নারিকেল তেল এর যৌগ মিশ্রণ আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ লাগান। এছাড়াও জ্বর থেকে সুস্থ হতে উক্ত মিশ্রণ এর সাথে গুড় সেবন করুন।

ত্বকের যত্নে বেশ কার্যকরীঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই জানে না যে আমাদের ত্বকের জন্য অর্জুন গাছের ছাল বেশ কার্যকরী। অর্জুন গাছের ছালের মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু কার্যকরী পুষ্টি উপাদান যা আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করতেঃ আমরা অনেকেই আমাদের হজম শক্তি নিয়ে সমস্যার মধ্যে থাকি। এ হজমের সমস্যা দূর করার জন্য অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়। রোজ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অল্প করে অর্জুন গাছের ছাল এর গুড়ো পানির সাথে মিশিয়ে খেলে হজম শক্তি বেড়ে যাবে।

অর্জুন গাছের ছাল প্রদাহ কমায়ঃ প্রদাহ কমাতে এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগ এর চিকিৎসার জন্য বেশ উপকারি অর্জুন ছাল। কার্ডিওভাসকুলার ও হৃদরোগ রোগ এড়াতে অর্জুন গাছের ছাল 5-10 গ্রাম প্রায় 15-20 দিন খান। প্রদাহ ও প্রদাহজনিত সমস্যা সমাধানে অর্জুন ছাল এর প্রায় 1-3 গ্রাম গুড়া খেতে হবে।

প্রসাবের সমস্যা সমাধানে অর্জুন গাছঃ অর্জুন ছাল ও পানির প্রসাবের সমস্যা দুর করতে ভালো উপকারিতা পাওয়া যায়। অর্জুন গাছের ছালের প্রসাবের উপকারিতা পেতে গাছের ছাল পানিতে ফুটিয়ে দিনে 1 বার রোগীকে খাওয়ান।

দাঁতের এবং মাড়ির সমস্যা দূর করতেঃ অনেক সময় আমাদের দাঁতের এবং মাড়ির বিভিন্ন রকম সমস্যা থাকে যেমন মাড়ি থেকে রক্ত পড়া ফুলে যাওয়া লাল হয়ে যাওয়া প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা হওয়া ইত্যাদি। অর্জুন গাছের ছালের মধ্যে রয়েছে কিছু পুষ্টি উপাদান যা আমাদেরকে মাড়ির বিভিন্ন রকম সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।

যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করতেঃ অনেক সময় বিবাহিত দম্পতিদের ক্ষেত্রে যৌন উদ্দীপনা অভাব দেখা যায় এটি একটি গুরুতর সমস্যা। বিভিন্ন রকম উপায় অবলম্বন করেও আমাদের এই সমস্যা সমাধান করা যায় না তাই আপনি যদি যৌন চাহিদা বাড়াতে চান তাহলে অর্জুন গাছের ছাল নিয়মিত খেতে পারেন।

বুক ধরফর করা কমাতেঃ একটু দ্রুত দৌড়ালে অথবা হাঁটলে আমাদের বুক প্রচন্ড পরিমাণে ধরফর করতে শুরু করে। এই সমস্যার সমাধান করতে পারে একমাত্র অর্জুন গাছের ছাল। অর্জুন গাছের ছাল শুকিয়ে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে রোজ বিকেলে খেতে পারেন।

পেটের মেদ কমানঃ সকাল সন্ধায় অর্জুন গাছের ছাল পানির সাথে মিশিয়ে ১ মাস নিয়মিত গ্রহন করলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যাবে।

কাশি কমাতে সাহায্য করেঃ অনেক সময় আমাদের কোন রকমের কারণ ছাড়াই প্রচন্ড পরিমাণে কাশি হতে শুরু করে। এই সমস্যার সমাধান দিতে পারে অর্জুন গাছের ছাল। অর্জুন গাছের ছাল আপনি মধু সঙ্গে মিশিয়ে ভালোভাবে খেতে পারেন। কাশি থেকে মুক্তি পেতে অর্জুন গাছের ঝাল গ্রহণ করুন।অর্জুন গাছের ছাল এর গুড়া এবং সবুজ তাজা পাতার রস একত্রে মিশিয়ে চূর্ণ প্রস্তুত করে মধুর সাথে মিশিয়ে কাশি হয়েছে এমন ব্যক্তিকে খাওয়ালে ভালো ফলাফল মিলে।

লিভারের সমস্যা সমাধান করেঃ আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য লিভার কে ভালো রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লিভার ভালো থাকলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। আপনি যদি আপনার লিভার ভালো লাগতে চান তাহলে অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করতে পারেন।

ক্যান্সার প্রতিরোধে উপকারীঃ অর্জুন গাছের ছালের মধ্যে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান। যে উপাদান গুলো ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি কমিয়ে দেয়। অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করলে ক্যান্সারের থেকে দূরে থাকতে পারবেন।

অর্জুন গাছের ছালের অপকারিতা

১। অর্জুন গাছের ছাল গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ক্ষতির কারণ। তাই গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

২। যে সকল রোগীদের সুগারের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই সে ক্ষেত্রে এ সকল রোগীদের অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

৩। এর ব্যবহারে অপকারিতা এড়িয়ে চলতে সকল বিধি-নিষেধ মেনে চলুন।

৪। তবে অর্জুন গাছের ছাল গ্রহনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।

অর্জুন গাছের ছালের গুনাগুন - অর্জুন গাছের ছালের গুন

অর্জুন গাছের ছালের গুনাগুন সম্পর্কে ও আমাদেরকে ধারণা রাখতে হবে। যেহেতু অর্জুন গাছ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি ব্যবস্থা তাই অর্জুন গাছের ছালের গুণ গুলো জেনে আমাদের ব্যবহার করা উচিত। আপনাদের জানার সুবিধার্থে অর্জুন গাছের ছালের গুনাগুন গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।

অর্জুন গাছের ছালের গুনাগুন

১। হৃদরোগের সমস্যা সমাধান করতে অর্জন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়। অর্জুন গাছের ছাল ভালোভাবে পিষে এরপরে চিনি ও গরুর দুধ দিয়ে খেলে হৃদরোগের সমস্যা সমাধান হবে এবং বুক ধরফর কমে যাবে।

২। যাদের নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে সাধারণত তাদের জন্য অর্জুন গাছের ছাল খুবই উপকারী। নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে অর্জুন গাছের ছাল খেতে পারেন।

৩। হাঁপানি সমস্যার সমাধান করতে অর্জন গাছের ছালের উপকারিতা রয়েছে। হাঁপানি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অর্জুন গাছের ফল টুকরো করে তামাকের মতো ধোঁয়া টানলে উপকারিতা পাওয়া যায়।

৪। অনেক সময় আমাদের রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে এই সময় যদি অর্জুন গাছের ছাল রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে যদি খাওয়া যায় তাহলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ মাসিকের সময় পেটে ব্যাথা কেন হয়

৫। হৃদপিন্ডের দুর্বলতা কমানোর জন্য তিন থেকে চার গ্রাম ওজনের ছাল এক গ্লাস পানির সাথে অথবা দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারে না। নিয়মিত একমাস সেবন করলে হৃদপিণ্ডের দুর্বলতা কমে যাবে।

৬। অর্জুন গাছের ছাল মুখ জিব্বা মাড়ির প্রদাহ কমাতে ব্যবহার করা হয়। অর্জুন গাছের ছার মারির রক্তপাত বন্ধ করে।

৭। বিভিন্ন রকমের চর্ম এবং যৌন রোগের জন্য অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়। এছাড়া যৌন উদ্দীপনা বাড়ানোর জন্য অর্জুন গাছের ছালের রস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

অর্জুন গাছের ছাল খেলে কি উপকার হয় - অর্জুন গাছের ছাল কি কাজে লাগে

আমরা ইতিমধ্যেই অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আবার অনেকেই প্রশ্ন করে অর্জুন গাছের ছাল খেলে কি উপকার হয়। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অর্জুন গাছের ছাল কার্যকরী ভূমিকা রাখে। অর্জুন গাছের ছাল খেলে কি উপকার হয় এবং অর্জুন গাছের ছাল কি কাজে লাগে তা জানানো হলো।

অর্জুন গাছের ছাল কি কাজে লাগে তা উল্লেখ করা হলোঃ

১। অর্জুন গাছের ছাল খেলে হৃদরোগের সমস্যা দূর করে

২। ত্বকের পরিচর্যা এবং সৌন্দর্যের জন্য ব্যবহার করা হয়।

৩। বিভিন্ন রকম ক্ষত হলে অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়।

৪। অর্জুন গাছের ছাল খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।

৫। বুকের ধরফর কমানোর জন্য অর্জুন গাছের ছাল খাওয়া যায়।

৬। অর্জুন গাছের ছাল খেলে যৌন উদ্দীপনা বৃদ্ধি পায়।

৭। অনেক সময় শুকনো কাশি কমাতে অর্জুন গাছের ছালের ব্যবহার করা হয়।

৮। মেয়েদের ঋতুস্রাবের সমস্যা সমাধান করতে অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহৃত হয়।

৯। অর্জুন গাছের ছাল খেলে লিভারের সমস্যা দূর হয়।

১০। অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।

অর্জুন গাছের ছাল কিভাবে খেতে হয়

আমরা অনেকেই অর্জুন গাছের ছাল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী এ বিষয়ে জানি কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অর্জুন গাছের ছাল কিভাবে খেতে হয়? এ সম্পর্কে আমাদের কোন ধারণা নেই। যেহেতু অর্জুন গাছের ছাল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারিত তাই অর্জুন গাছের ছাল কিভাবে খেতে হয়? বিষয়টি সম্পর্কে অবশ্যই আমাদের জানা উচিত।

যদি কেউ একমাস নিয়মিত অর্জন গাছের ছাল খেতে পারে তাহলে বিভিন্ন রকম সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার সব থেকে কার্যকরী উপায় হলো অর্জুন গাছের ছালকে গুঁড়ো করে খাওয়া। অর্জুন গাছের ছালের গুঁড়ো দুধ অথবা গরম পানি দিয়ে খেলে এর উপকারিতা গুলো পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ও ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়

অর্জুন গাছের ছালের রস খেলেও উপকারিতা গুলো পাওয়া যায়। যেমন যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করার জন্য অর্জুন গাছের ছালের রস খেতে পারেন। এছাড়া আমাদের শরীরের ক্ষত দূর করার জন্য অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা রয়েছে। এছাড়া এমনি চিবিয়ে ও অর্জুন গাছের ছাল খাওয়া যায়।

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতাঃ শেষ কথা

অর্জুন গাছের ছাল কি কাজে লাগে? অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা, অর্জন গাছের ছাল খেলে কি উপকার হয়? অর্জুন গাছের ছাল কি কাজে লাগে? অর্জুন গাছের ছালের গুনাগুন, অর্জুন গাছের ছালের গুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন। কারন আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url